বর্তমানে চুল পড়ে যাচ্ছে এমন অভিযোগ প্রচুর। অল্প বয়স্ক তরুণ-তরুণী থেকে
বেশি বয়স্কদেরও। নানা কারণে আজকাল সবারই বেশি বেশি চুল উঠে যাচ্ছে। অল্প বয়সে টাক পড়ার নানা কারণ আছে। পুরুষের ক্ষেত্রে একে
অ্যান্ড্রোজেনিক এলোপিসিয়া বলে। এ ধরনের চুল পড়া শুরু হয় কপালের দুই পাশ
থেকে, তারপর বাড়তে বাড়তে মাথার সামনের দিকে ও মাঝখানে ছড়িয়ে পড়তে
থাকে। এ ধরনের চুল পড়ার কারণ পুরুষ যৌন হরমোন- টেস্টোস্টেরন ও জেনেটিক
প্রভাব। চুলের বৃদ্ধি অনেকাংশে টেস্টোস্টেরনের ওপর নির্ভর করে।
কারনঃ
1.ঔষধের প্রতিক্রিয়াঃ
ঔষধের কারণে হঠাৎ চুল পরে যেতে পারে এবং সারা মাথার চুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অসুখ হওয়ার কারণে শারীরিক অসুস্থতার কারণে চুল পরতে পারে। যেমন থাইরয়েড হলে (হাইপোথাইরয়েডিসম বা হাইপারথাইরয়েডিসম), সেক্স হর্মনের ব্যালান্স নষ্ট হলে বা নিউট্রিশানের অভাবে আইরন, জিঙ্ক, বা/ও টিনের অভাবে। যারা খাবার খুব মেপে বা বেছে খায় বা যে সকল মহিলাদের খুব বেশি রজঃস্রাব হয়।
4.পুষ্টির অভাব – পুষ্টির ঘাটতি যেমন লৌহ, ভিটামিন, দস্তার অভাবে চুল পড়ে।
5.অন্যান্য কারণ – প্রধানত উচ্চ জ্বর, বড় সার্জারি, রক্তক্ষরণ, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ গ্রহণ, অনাহার, রাসায়নিক পদার্থ, মূত্রাশয় কর্মহীনতা ইত্যাদি কারণে চুল পড়ে যেতে পারে।
প্রতিকারঃ
নিম্ন লিখিত খাবারগুলো নিয়মিত খেলে চুল পড়া কমতে পারে-
কারনঃ
1.ঔষধের প্রতিক্রিয়াঃ
ঔষধের কারণে হঠাৎ চুল পরে যেতে পারে এবং সারা মাথার চুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অসুখ হওয়ার কারণে শারীরিক অসুস্থতার কারণে চুল পরতে পারে। যেমন থাইরয়েড হলে (হাইপোথাইরয়েডিসম বা হাইপারথাইরয়েডিসম), সেক্স হর্মনের ব্যালান্স নষ্ট হলে বা নিউট্রিশানের অভাবে আইরন, জিঙ্ক, বা/ও টিনের অভাবে। যারা খাবার খুব মেপে বা বেছে খায় বা যে সকল মহিলাদের খুব বেশি রজঃস্রাব হয়।
2.ফাংগাল ইনফেকসানঃ
মাথায় ফাংগাল ইনফেকসান হলে মাথার কোন অংশে টাক
পরে যেতে পারে ফাংগাল ইনফেকসান হলে এই কারণেই অনেক সময়ে বাচ্চাদের কোন কোন অংশে
চুল পরে যায়।
3.বংশগত কারন:
টাক পরার ধাত ছেলেদের চুল পরার একটা ধরণ
আছে (প্রথমে মাথার সামনে তার পর মাথার মাঝখান) এটা বেশির ভাগ
পুরুষদের হয় এবং এটা অল্প বয়সেই শুরু হতে পারে। এটা তিনটি কারণে হতে পারে, বংশগত, হর্মনের জন্য বা বয়স
বাড়ার ফলে। মহিলাদের চুল পরা
সামনে থেকে না হয়ে মাথার মাঝখান থেকে শুরু হয়।
4.পুষ্টির অভাব – পুষ্টির ঘাটতি যেমন লৌহ, ভিটামিন, দস্তার অভাবে চুল পড়ে।
5.অন্যান্য কারণ – প্রধানত উচ্চ জ্বর, বড় সার্জারি, রক্তক্ষরণ, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ গ্রহণ, অনাহার, রাসায়নিক পদার্থ, মূত্রাশয় কর্মহীনতা ইত্যাদি কারণে চুল পড়ে যেতে পারে।
প্রতিকারঃ
নিম্ন লিখিত খাবারগুলো নিয়মিত খেলে চুল পড়া কমতে পারে-
- গাঢ় সবুজ শাক-সবজি খেতে হবে যাতে রয়েছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-ই আছে যা natural conditionar হিসেবে কাজ করবে ।
- তিসি চুলের জন্য ভীষণ উপকারী।
- শিমের বিচি, মটর শুটি, বরবটি ইত্যাদ যা প্রোটিনের ভালো উৎস। এছাড়াও আয়রণ, জিঙ্ক ও বায়োটিন আছে যা চুল ভেঙ্গে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
- লাল চাল,লাল আটা খেতে হবে যাতে জিঙ্ক, আয়রণ ও ভিটামিন-বি পাওয়া যায়।
- কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম, আখরোটও natural conditionar এর কাজ করে।
- খাবার তালিকায় প্রথম শ্রেণীর প্রোটিন যেমন-মুরগী, ডিম রাখতে হবে।
- কম চর্বি যুক্ত দুধে ক্যালসিয়াম আছে, যা চুলের বৃদ্ধির জন্য অত্যাবশকীয় উপাদান।
- সূর্যমূখীর বীচি চুলকে মজবুত ও ঝলমলে করতে দারুন ভাবে কাজ করে।
- গাজর ভিটামিন-এ এর ভাল উৎস যা প্রতিদিন সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়
পুষ্টির অভাব – পুষ্টির ঘাটতি যেমন লৌহ, ভিটামিন, দস্তার অভাবে চুল পড়ে।
Read more at: http://nagorika.com/%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%aa%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0.html
Read more at: http://nagorika.com/%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%aa%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0.html
পুষ্টির অভাব – পুষ্টির ঘাটতি যেমন লৌহ, ভিটামিন, দস্তার অভাবে চুল পড়ে।
Read more at: http://nagorika.com/%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%aa%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0.html
Read more at: http://nagorika.com/%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%aa%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a3-%e0%a6%93-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0.html