আমরা প্রত্যেকেই জীবনে সফলতা পেতে চাই। জীবনে যা যা পাবার প্রত্যাশা থাকে সেগুলোর কোনো একটা না পেলেই আমরা হতাশ হয়ে পড়ি, হাল ছেড়ে দেই। আর এই সময়েই আমাদের দরকার হয় মোটিভেশনের। আশেপাশের মানুষজন কিন্তু সবসময় পাশে থাকে না আমাদের মোটিভেট করার জন্য। তাই নিজের মাঝেই খুঁজে নিন নিজের মোটিভেশন।
১. কাজের পদ্ধতি পাল্টান
অনেক সময় একটানা দীর্ঘদিন ধরে একই কাজ করতে থাকলে অথবা নিজের পছন্দমতো কাজ না পেলে মোটিভেশনের মাত্রা কমে যায়। যদি একই কাজ বারবার করতে হয় তাহলে তখন ওই কাজটাই একটু অন্যভাবে করুন। মনে রাখবেন – ‘উইনারস ডোন্ট ডু ডিফারেন্ট থিংস, দে ডু থিংস ডিফারেন্টলি।’ তখন দেখবেন ওই একই কাজ করতেও ভালো লাগছে।
২. নিজেকে দোষারোপ করবেন না
সবাই যে সব কাজে পারদর্শী হবে তার কোনো মানে নেই। আপনিও তার বাইরে নন। তার জন্য নিজেকে বারবার দোষারোপ করবেন না। একটা কাজে ব্যর্থ হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না। বরং যা হয়েছে তা থেকে নিজের ভুল শুধরে নিয়ে আবার নতুনভাবে শুরু করুন। ধৈর্য আর চেষ্টা থাকলে সাফল্য আপনার হাতের মুঠোয় আসবেই।
৩. কাজকে ভালোবাসুন
কাজটাকে ভালোবেসে করুন, দেখবেন কাজের মধ্যে আনন্দ পাবেন। কাজে সন্তুষ্টি না থাকলে কিন্তু কাজের ক্ষমতা কমে যাবে। আপনি যতই খুঁতখুঁতে হোন না কেন, সব কাজে টেনশন করবেন না বা অতিরিক্ত সিরিয়াস হবেন না। নিজেকে বোঝান আপনিও পারবেন। সবসময় নিজেকে বলুন ‘বি পজিটিভ’!
৪. ব্রেক নিন
অফিসের কাজের চাপ আর ভালো লাগছে না? ব্যস্ততার মধ্যেও একটানা কাজ করার ফাঁকে ৫-১০ মিনিটের ব্রেক নিন। এই সময় এক কাপ চা বা কফি খেতে খেতে হেঁটে আসুন অথবা কলিগদের সাথে টুকটাক গল্প করুন। দেখবেন কাজে নতুন স্পৃহা পাবেন।
৫. আপ টু ডেট থাকুন
কাজের ফাঁকে ফাঁকে নানা ধরনের ম্যাগাজিন, গল্পের পড়ুন। দেখবেন নতুন নতুন বিষয় জানতে পারছেন। নিজেকে আপটুডেট রাখলে আপনার আত্মবিশ্বাসও বাড়বে। ‘আমাকে দিয়ে কিছু হবে না’ এ ধরনের কথা ভাববেন না।
৬. কলিগদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নিন
কলিগদের কাছ থেকে নিয়মিত ফিডব্যাক নিলে বুঝতে পারবেন, আপনার ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রটাতে পরিবর্তন আনতে হবে বা উন্নত করতে। সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত। আপনার কাজের জন্য আসলে ঠিক কী দরকার তা বুঝতে পারলে দেখবেন কাজ করতে ভালো লাগছে।
১. কাজের পদ্ধতি পাল্টান
অনেক সময় একটানা দীর্ঘদিন ধরে একই কাজ করতে থাকলে অথবা নিজের পছন্দমতো কাজ না পেলে মোটিভেশনের মাত্রা কমে যায়। যদি একই কাজ বারবার করতে হয় তাহলে তখন ওই কাজটাই একটু অন্যভাবে করুন। মনে রাখবেন – ‘উইনারস ডোন্ট ডু ডিফারেন্ট থিংস, দে ডু থিংস ডিফারেন্টলি।’ তখন দেখবেন ওই একই কাজ করতেও ভালো লাগছে।
২. নিজেকে দোষারোপ করবেন না
সবাই যে সব কাজে পারদর্শী হবে তার কোনো মানে নেই। আপনিও তার বাইরে নন। তার জন্য নিজেকে বারবার দোষারোপ করবেন না। একটা কাজে ব্যর্থ হলেই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না। বরং যা হয়েছে তা থেকে নিজের ভুল শুধরে নিয়ে আবার নতুনভাবে শুরু করুন। ধৈর্য আর চেষ্টা থাকলে সাফল্য আপনার হাতের মুঠোয় আসবেই।
৩. কাজকে ভালোবাসুন
কাজটাকে ভালোবেসে করুন, দেখবেন কাজের মধ্যে আনন্দ পাবেন। কাজে সন্তুষ্টি না থাকলে কিন্তু কাজের ক্ষমতা কমে যাবে। আপনি যতই খুঁতখুঁতে হোন না কেন, সব কাজে টেনশন করবেন না বা অতিরিক্ত সিরিয়াস হবেন না। নিজেকে বোঝান আপনিও পারবেন। সবসময় নিজেকে বলুন ‘বি পজিটিভ’!
৪. ব্রেক নিন
অফিসের কাজের চাপ আর ভালো লাগছে না? ব্যস্ততার মধ্যেও একটানা কাজ করার ফাঁকে ৫-১০ মিনিটের ব্রেক নিন। এই সময় এক কাপ চা বা কফি খেতে খেতে হেঁটে আসুন অথবা কলিগদের সাথে টুকটাক গল্প করুন। দেখবেন কাজে নতুন স্পৃহা পাবেন।
৫. আপ টু ডেট থাকুন
কাজের ফাঁকে ফাঁকে নানা ধরনের ম্যাগাজিন, গল্পের পড়ুন। দেখবেন নতুন নতুন বিষয় জানতে পারছেন। নিজেকে আপটুডেট রাখলে আপনার আত্মবিশ্বাসও বাড়বে। ‘আমাকে দিয়ে কিছু হবে না’ এ ধরনের কথা ভাববেন না।
৬. কলিগদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নিন
কলিগদের কাছ থেকে নিয়মিত ফিডব্যাক নিলে বুঝতে পারবেন, আপনার ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রটাতে পরিবর্তন আনতে হবে বা উন্নত করতে। সেভাবে নিজেকে প্রস্তুত। আপনার কাজের জন্য আসলে ঠিক কী দরকার তা বুঝতে পারলে দেখবেন কাজ করতে ভালো লাগছে।